আমাদের চুয়াডাঙ্গা.

আমাদের চুয়াডাঙ্গা...

কেউ চুয়াডাঙ্গাকে ছোট মনে করো না।

→ এটাই সেই জেলা যেটা বাংলাদেশের প্রথম
রাজধানী ।
→ এটাই সেই জেলা যেখানে ১০০ টির বেশি খন্ড
যুদ্ধ হয়েছে ।
→ এটাই সেই জেলা যেখানে প্রথম মুক্তি যুদ্ধের
কমান্ড গঠিত
→ এই জেলা থেকেই বাংলাদেশে প্রথম রেল
যোগাযগ শুরু হয়
→ চুয়াডাঙ্গা জেলার "দর্শনা হল্ট" বাংলাদেশের প্রথম
রেলওয়ে ষ্টেশন।
→ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চিনি কল কেরু এন্ড কোম্পানি এখানেই অবস্থিত.
→ বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রথম গভর্নর এ এন হামিদুল্লাহ চুয়াডাঙ্গার সন্তান.
→ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় কৃষি খামার এখানেই আবস্থিত।

→ স্বাধীন বাংলাদেশে এখানেই প্রথম রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি গঠন করা হয়.
→ হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী গড়াইটুপি মেলা,এই জেলাতেই হয় .
→ বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহওম পৌরসভা চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা।
→ বাংলাদেশের প্রথম ডাকঘর এই জেলা তেই স্থাপিত হয়।
→ বাংলাদেশের প্রাচীনতম স্কুল গুলোর মধ্যে একটি ভি,জে সরকারী উচ্চবিদ্যালয় [১৮৮০] এই জেলাতে।
→ চুয়াডাঙ্গার জেলা দিয়েই ভারত বাংলাদেশ এর রেল যোগাযোগ।
→ এই জেলাতেই আছে বাংলাদেশের একমাত্র দুইতলা রেল ষ্টেশন।
→ বাংলাদেশের প্রথম পোষ্ট অফিস চুয়াডাঙ্গা পোষ্ট অফিস।

<> চুয়াডাঙ্গায় আছে ১০০৬ সালে ওমর শাহ্ ধর্মপ্রাণ
দরবেশ নির্মিত "আলমডাঙ্গার ঘোলদাড়ী জামে মসজিদ"।

<> জমিদার রাণী ভাবনীর ২৫ একর জমির উপর নির্মিত
"খাসকররা- তিয়রবিলা বাদশাহী জামে মসজিদ"।

<> "বাংলাদেশের একটি পৌরসভায় দুইটি রেলস্টেশন রয়েছে তা চুয়াডাঙ্গা জেলায় দর্শনা পৌরসভায়"।

<> আছে "দর্শনা শুল্ক স্টেশন"।

<> "দর্শনা ইমিগ্রেশন ও কাস্টম চেকপোষ্ট"।

<> "দর্শনার মদনা ইউনিয়ানে হৈবতপুর গ্রামে পাঁচ জন মুক্তিযোদ্ধার কবর আছে যা পাঁচ কবর নামে পরিচিত"

<> আরো আছে "নাতিপোতা ইউনিয়নের নাটুদাহ" গ্রামে ১৯৭১ সালের ৫ই আগস্ট পাক- সেনাদের সাথে যুদ্ধে শহীদ ৮জন বীর মুক্তিযোদ্ধার কবর, যেটা আজও আট কবর নামে পরিচিত।

<> "নাটুদাহে" আরো আছে পাল বংশের জমিদার নফরচন্দ্র পাল কর্তক নির্মিত অনেক নিদর্শন।

<> আমাদের আরো আছে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদ দর্শনা কলেজের তৎকালীন সময়ের অধ্যক্ষ ও দুই জন প্রভাষকের স্মৃতিস্তম্ভ। যেটা আজও "দর্শনা" সরকারী কলেজের ভিতর দাড়িয়ে আছে।

<> "নাতিপোতার চারুলিয়ায়" আছে চাহার আউলিয়া ও খাঁন-জাহান আলির সফরসঙ্গী হযরত মেহমান শাহ্' র মাজার।

<> আছে "কার্পাসডাঙ্গায়" সরকারি সায়রাতভুক্ত শিবনগর ফলকটির প্রবেশ পথ। যেটা তালসারি নামে পরিচিত। যেখানে বর্তমানে আছে ৫০০'শ এর অধিক আম গাছ, যেটা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের হৃদয়স্পর্শী।

→ ধোপাখালী মুক্তিযোদ্ধা কবরস্থান।
→  ধোপাখালী শাহী- মসজিদ।
→ কাশিপুর জমিদার বাড়ি।
→  তিতুদহের কালুপোলে রাজার ভিটা এবং
→ সারাদেশে বিস্তৃত মাথাভাঙ্গা নদীর শাখা।
→ ২০১০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত সব থেকে বেশি মটরসাইকেল চলে চুয়াডাঙ্গাতে।
→ এশিয়ার তৃতীয় বৃহত্তর টেলিফোন টাওয়ার এই চুয়াডাঙ্গাতেই অবস্থিত।
→ বাংলাদেশের একমাত্র হাজারদুয়ারি স্কুলটা এই জেলাতেই।
→ রাষ্টীয় মনোগ্রাম প্রনেতা এন.এন.সাহা চুয়াডাঙ্গার সন্তান।
→ কারপাসডাঙ্গায় অবসথিতো জাতীয় কবি নজরুল ইসলামের আটচালা ঘর।
→ স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধ চুয়াডাঙ্গা জেলা সফর করেন।

সংগৃহীত