দাহ্যবস্তু, অক্সিজেন ও তাপ এই তিনটি উপাদানের সমন্বয়ে যে বিক্রিয়ার সৃষ্টি হয় সাধারনতঃ তাকেই আগুন বলে। যে কোন একটি উপাদানের কমতি থাকলে আগুনের সৃষ্টি কখনোই হবেনা।
আরো পড়ুনঃ
আগুনের প্রকারভেদঃ
প্রধানত আগুন চার প্রকার.
(ক) কঠিণ জাতীয় পদার্থের আগুন বা Solid Fire.
(খ) তরল জাতীয় পদার্থের আগুন বা Liquid Fire.
(গ) গ্যাসীয় পদার্থের আগুন বা Gases Fire.
(ঘ) ধাতব পদার্থের আগুন বা Metal Fire.
Class A (Solid): এই ধরনের ফায়ার সাধারণত কঠিন (solid) দাহ্য বস্তু দ্বারা যে সমস্ত আগুন লেগে থাকে তাকে class a ফায়ার বলা হয়। যেমন কাপড়, কাঠ, প্লাস্টিক, রাবার, নাইলন। Class B (Liquid): দাহ্য তরল (liquid) পদার্থ দ্বারা যে সমস্ত আগুন লেগে থাকে তাকে বলা হয় class b ফায়ার।
Class B (Liquid): দাহ্য তরল (liquid) পদার্থ দ্বারা যে সমস্ত আগুন লেগে থাকে তাকে বলা হয় class b ফায়ার। যেমন পেট্রোল, ডিজেল, থিনার, কেরোসিন, তেল, অলিভ ওয়েল, পেন্টস, স্পিরিট, কেমিক্যাল।
Class C (Gas): জল্বনশীল গ্যাস যেমন propane, butane, methane, argon, helium প্রভিতি গ্যাস দ্বারা যে সমস্ত আগুন লেগে থাকে তাকে class c ফায়ার বলা হয়। এলেক্ট্রিক ফায়ারও c class ফায়ার।
Class D (Metal fire): ধাতব পদার্থের আগুন ধাতব পদার্থের আগুন, যেমন- সোডিয়াম, পটাশিয়াম ইত্যাদির আগুন। অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা হচ্ছে আগুনের ধরন বুঝে তা নেভানোর ব্যবস্থা নেয়া। আগুন জ্বলার ক্ষেত্রে আবশ্যক তিনটি উপাদানের কথা আমরা আগেই জেনেছি- দাহ্যবস্তু, অক্সিজেন ও তাপ।
🔥
ReplyDelete🔥
ReplyDelete